May 3, 2024     Select Language
Editor Choice Bengali KT Popular শারীরিক

শীতে এই ১০ টিপ্‌স মানলেই চমকে দেবে ত্বকের উজ্বলতা  

[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :

শীত আসতে আর কয়েক দিন। হেমন্তের বাতাসে ঠান্ডা ঠান্ডা ভাব। ত্বকেও টান ধরছে। তৈলাক্ত ত্বকই এই সময় বেশ শুষ্ক হয়ে যায়, আর যদি এমনিতেই শুষ্ক ত্বক হয় তো কথাই নেই। শীতে হাল খারাপ হতে থাকে। তাই শুরু থেকেই যত্ন নিন। জেনে নিন শীতের শুরুতে ত্বকের যত্ন নেওয়ার ১০ টিপ্‌স।

গরম জল: শীতে গরম জলে স্নান করেন সকলেই। তবে গরম জল ত্বকের আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়। তাই গরম জলে মুখ ধোবেন না।

ময়শ্চারাইজার: এই সময় ত্বক ময়শ্চারাইজ করা প্রয়োজন। বার বার ময়শ্চারাইজ করুন।
সবচেয়ে ভাল হয় যদি অয়েল বেসড ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করেন।

এক্সফোলিয়েট: শীতকালে মরা চামড়ার কারণে ত্বক দেখতে নির্জীব লাগে। শুষ্ক ত্বকে এই
সমস্যা বেশি হয়। তাই সপ্তাহে এক দিন এক্সফোলিয়েশন করা প্রয়োজন।

ঠোঁট: শুধু ত্বকের যত্ন নিলেই চলবে না। ঠোঁটের কথা ভুলে যাবেন না। শীত কালে শুষ্ক, ফাটা ঠোঁটের সমস্যায় সকলেই ভোগেন।

সানস্ক্রিন: শীতকালে রোদের তাপ খুব বেশি থাকে। বাইরে বেরোলে রোদের তাপ শুষ্ক ত্বকে
আরও বেশি প্রভাব ফেলে। তাই বাইরে বেরোলে অবশ্যই অন্তত এসপিএফ ১৫ যুক্ত সানস্ক্রিন লাগান।

পেট্রোলিয়াম জেলি: এই সময় শুধু সূর্যের আলো থেকেই ত্বকে বার্ন হয় না, ঠান্ডা হাওয়া থেকেও ত্বক জ্বালা হয়। একে বলা হয় উইন্ড বার্ন।
শুষ্ক ত্বকে উইন্ড বার্ন অনেক বেশি ক্ষতি করে। এর থেকে ত্বককে রক্ষা করতে পারে পেট্রোলিয়াম জেলি।

অ্যালয় ভেরা: যদি খুব বেশি উইন্ড বার্ন হয় তাহলে ত্বকে অ্যালয় ভেরা জেল ব্যবহার করুন।

অ্যালকোহল: যে সব বিউটি প্রডাক্টে অ্যালকোহল থাকে সেগুলো ত্বক আরও শুষ্ক করে দেয়।
তাই ত্বক শুষ্ক হলে এই ধরনের প্রডাক্ট এড়িয়ে চলুন। বরং ক্লিনজিং মিল্ক জাতীয় প্রডাক্ট ব্যবহার করুন।

হিউমিডিফায়ার: শীতকালে আবহাওয়া শুষ্ক হয়ে যায়। এই সময় বাতাসে আর্দ্রতা কমে আসায় ঘরের ভিতরের আবহাওয়াও শুষ্ক হয়ে যায়।
ফলে ঘুম থেকে উঠে হাত, পায়ে ত্বকে টান ধরে। তাই ঘরের জন্য কিনেই ফেলুন হিউমিডিফায়ার।
এতে ঘরের ভিতর গরম থাকবে। যদি শীতে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা কষ্ট পান তাহলে একটু খরচ করে হিউমিডিফায়ার কিনেই ফেলুন।

ডার্মাটোলজিস্ট: ত্বক যদি খুব শুষ্ক হয় তাহলে শীতের শুরুতে অনের রকম সমস্যা শুরু হয়।
যত্ন নেওয়ার পরও যদি ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক লাগে তাহলে চিকিত্সকের কাছে যান।-

Related Posts

Leave a Reply