April 29, 2024     Select Language
৭কাহন Editor Choice Bengali KT Popular ব্যবসা ও প্রযুক্তি

এই ৭ টিপসে বাইকের মাইলেজ বাড়বে দ্বিগুন 

[kodex_post_like_buttons]

কলকাতা টাইমস :

ক একটি বাইকের মাইলেজ একেক রকম। তবু একটি বাইক কতটা মাইলেজ দেবে তা বেশ খানিকটা নির্ভর করে বাইকের যত্ন-আত্তির উপর। কীভাবে বাড়ানো যায় মাইলেজ? রইল কিছু টিপস।

নতুন বাইক কেনার পরে বেশ কিছুদিন অপেক্ষাকৃত কম মাইলেজ পাওয়া যায়। নতুন বাইক অন্তত ১০০০ কিলোমিটার বা ১৫০০ কিলোমিটার পর্যন্ত চালানোর পরে যতক্ষণ না দু’তিনবার সার্ভিস করানো হয়, ততক্ষণ সচরাচর মাইলেজ বাড়ে না।

তবে বাইকের পারফরম্যান্স আর মাইলেজের মধ্যে সম্পর্ক সব সময়েই ব্যস্তানুপাতিক। ৩৫০ সিসি বা ৪০০ সিসি বাইকের মাইলেজ কখনওই ১৫০ সিসি বাইকের মতো হবে না। তবে কয়েকটি সহজ এবং সাধারণ পদ্ধতি রয়েছে যেগুলি অনুসরণ করলে বাড়ানো যায় মাইলেজ।

১) কার্বুরেটর নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে। কার্বুরেটরে ধুলোবালি জমে জেট এবং ফ্লোট বোল নিডল জ্যাম হয়ে যায়। এর ফলে জ্বালানি বেশি খরচ হয়।

২) এয়ার ফিল্টার বুজে গেলেও ইঞ্জিন তুলনামূলকভাবে বেশি জ্বালানি খরচ করে। তাই ভালভ পরিষ্কার রাখাটা জরুরি।

৩) ক্লাচ প্লেট যেন ঠিকঠাক থাকে। নাহলে ইঞ্জিনের উপর চাপ পড়ে এবং জ্বালানি খরচ বেড়ে যায়।

৪) বাইকের দু’টি টায়ারেই যেন কোম্পানি নির্দিষ্ট এয়ার প্রেশার থাকে। নাহলে বাইক চালানোর সময়ে অতিরিক্ত চাপ পড়বে ইঞ্জিনে এবং জ্বালানি বেশি খরচ হবে।

৫) বাইকের ম্যানুয়ালে যে গিয়ার চেঞ্জ স্পিড নির্দিষ্ট করা আছে, সেই স্পিডই বজায় রাখলে ঠিকঠাক মাইলেজ পাওয়া যায়।

৬) বাইকটি স্টার্ট দেওয়ার পরে প্রথম ৪০০ মিটার যতটা সম্ভব আস্তে যাবেন। প্রথমেই স্পিড তুললে জ্বালানি বেশি পোড়ে।

৭) ক্লাচ এবং ব্রেক যতটা কম ব্যবহার করবেন ততই ভাল। স্পিড কমানোর সময় ক্লাচ পুল না করে পরিবর্তি গিয়ার ব্যবহার করুন। এতে ব্রেক এবং ক্লাচের ব্যবহার অনেকটা কমানো যায়। এর ফলে অনেকটা জ্বালানি সাশ্রয় হয়।

Related Posts

Leave a Reply